মানুষের চলার পথেয় আল কুরআন। স্রষ্টা ও সৃষ্টির মধ্যে অত্যন্ত সুদৃঢ় ও সুনিপুণভাবে সেতুবন্ধন করে। আজকের শিশু আগামী দিনের ভবিষ্যৎ। শিশুরা নিষ্পাপ। তাদের জানা-বোঝা ও শেখার ক্ষেত্রে রয়েছে সীমাবদ্ধতা। কুরআনের কাহিনিগুলো তাদের সামনে গল্পের ছলে তুলে ধরা আমাদের দায়িত্ব। সে দায়বোধ থেকেই ‘আল কুরআনের গল্প’ বইয়ের অবতারণা।
লেখক এই গ্রন্থে শিশু-কিশোরদের জীবন গঠনে, তাদের মানুষ হবার স্বপ্ন সফল করতে জ্ঞানের বিভিন্ন দিক উপস্থাপন করার মাধ্যমে শিশুদের প্রেরণা শক্তি সাহস জুগিয়েছেন। শিশুরা তাদের মেধা, দক্ষতা ও কর্মের মাধ্যমে আগামীর সমৃদ্ধ দেশ গড়তে উদ্বুদ্ধ হবে। এটি শিশু-কিশোরদের মহৎ জীবন গঠনে সহায়ক একটি গ্রন্থ।
‘স্বপ্নের ঠিকানা’ গ্রন্থটি জ্ঞানার্জনের পাশাপাশি ‘পৃথিবীকে গড়তে হলে সবার আগে নিজেকে গড়ো’-এ প্রত্যয়ে উদ্বুদ্ধ করবে আমাদের তারুণ্যকে, যা তাদের দেবে আলোকিত পথের দিশা। লেখক অনেক স্মৃতিময় ঐতিহাসিক ঘটনার বৃত্ত এঁকে শিক্ষামূলক অজানা কাহিনির আড়ালে এঁকেছেন দেশ ও জাতিকে গড়ার স্বপ্ন। বিবৃত করেছেন নানান জানা অজানা প্রেক্ষাপট।
লেখক ১৯৭৭ সালে পবিত্র হজ্বব্রত সম্পাদন করেন। হজ্ব করে ফিরে আসার পর মক্কা, মদীনা ও জেদ্দার পটভূমিতে হজ্ব, তাওয়াফ ও অন্যান্য বিবরণসহ নিজের প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতার উপকরণ নিয়ে এ গ্রন্থটি রচনা করেন। মক্কা, মদীনায় অবস্থানকালে লেখকের ছোটবোন পুত্র মালিক মুরাদ হোসেন দীপের দৃষ্টিভঙ্গিতে উপন্যাসের আমেজে ‘স্বপ্নের দেশ নবীর দেশ’ ভ্রমণকাহিনি পাঠকের সামনে তুলে ধরেছেন।
Reviews
There are no reviews yet.