জগুন আলী ও করোনা ভাইরাস খোন্দকার মাহ্ফুজুল হক
“ছোটদের শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক-এ কে এম জয়নুল আবেদী” has been added to your cart. View cart
-50%
Previous product
Back to products
আংগুরের রানী -ড. কামরুল হাসান
৳ 200 Original price was: ৳ 200.৳ 120Current price is: ৳ 120.
Next product
ছোটদের মহানবী (সা.)- এ. জেড. এম. শামসুল আলম
৳ 120 Original price was: ৳ 120.৳ 72Current price is: ৳ 72.
জগুন আলী ও করোনা ভাইরাস খোন্দকার মাহ্ফুজুল হক
৳ 160 Original price was: ৳ 160.৳ 80Current price is: ৳ 80.
Categories: কিশোর উপন্যাস, নতুন বই
Reviews (0)
Be the first to review “জগুন আলী ও করোনা ভাইরাস খোন্দকার মাহ্ফুজুল হক” Cancel reply
Shipping & Delivery
[html_block id="242"]
Related products
আল্লাহ তাআলা এবং তাঁর সত্তা – এ জেড এম শামসুল আলম
সত্ত্বাগতভাবে আল্লাহ তায়ালা একক ও অদ্বিতীয়। সৃষ্টির কোনো বস্তুর সঙ্গে আল্লাহর সত্তার সাদৃশ্য নেই। আল্লাহ তায়ালা বিদ্যমান রয়েছেন, কিন্তু মানুষের মতো তাঁর দেহ নেই। তাঁর অবস্থা মানুষের চিন্তা ও বোধগম্যের ঊর্ধ্বে। গ্রন্থে আল্লাহর পরিচয়, সৃষ্টিকর্ম, ক্ষমতা ইত্যাদি বিষয়সমূহ অত্যন্ত সুচিন্তিতভাবে তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন।
জ্ঞানী রাজা সুলাইমান-ড.কামরুল হাসান
বিখ্যাত মিশরীয় নাট্যকার তাওফীক আল-হাকীম আরবি নাট্যজগতের এক কিংবদন্তী। বিশ্বসাহিত্যে তাঁর অবদান অবিস্মরণীয়। আধুনিক আরবি নাট্য সাহিত্যের অন্যতম পথিকৃত তাওফীক আল-হাকীম ছিলেন বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী। আরবী সাহিত্যের বিভিন্ন শাখায় তিনি অনন্য সৃজনশীলতার পরিচয় দিয়েছেন। ইতোমধ্যে বাংলা ভাষায় তাঁর ডজনের অধিক নাটক অনূদিত হয়েছে। বাংলাদেশে তাঁর একাধিক নাটক মঞ্চস্থও হয়েছে। প্রফেসর ড. কামরুল হাসান অনূদিত 'জ্ঞানী রাজা সুলাইমান' নাটকটিও মঞ্চস্থ হবার দাবি রাখে। পশ্চিমারা সলোমন বলে যাকে চিনে সেই জ্ঞানী রাজা ও নবি সুলাইমানকে সমাজে পরিচিত করতে এ নাটকের অবদান হতে পারে অবিস্মরণীয়।
আগুনের ফুলকি-নাজিব ওয়াদুদ
নাজিব ওয়াদুদ রচিত ‘আগুনের ফুলকি' একটি সামাজিক উপন্যাস। শোষকের বিরুদ্ধে শোষিতের লড়াই, গ্রামীণ কুটিলতা, জলিল ও রাবেয়া এবং রফিক ও সালেহার প্রেম, গফুর মণ্ডলের নতুন মানুষে রূপান্তরণ, সর্বোপরি পঙ্গু মেয়ে রাবেয়ার দুঃসাহস ও উদ্যোগী ভূমিকার মধ্যে দিয়ে গড়ে উঠেছে সত্য ও মিথ্যার চিরন্তন দ্বন্দ্বের রূপায়ণ এই নাতিদীর্ঘ আখ্যান । গতিশীল ও উপভোগ্য ভাষার কারণে এক নিঃশ্বাসে পড়ে ফেলা যায় এই উপন্যাসটি।
ষড়ঋতুর বাংলাদেশ-শরীফ আবদুল গোফরান
ছয় ঋতুর আবর্তন বাংলাদেশকে বৈচিত্র্যময় করে তোলে। গ্রীষ্মের দাবদাহ, বর্ষার সজল মেঘের বৃষ্টি, শরতের আলো- ঝলমল স্নিগ্ধ আকাশ, হেমন্তের ফসলভরা মাঠ, শীতের শিশিরভেজা সকাল আর বসন্তের মন-মাতানো সৌরভ বাংলার প্রকৃতি ও জীবনে আনে বৈচিত্র্যের ছোঁয়া। লেখক শিশু-কিশোরদের উপযোগী করে এমন চমকপ্রদ বিষয় এ গ্রন্থে লিপিবদ্ধ করেছেন।
মাটির টানে গাঁয়ের পানে- মোশাররফ হোসেন খান
‘মাটির টানে গাঁয়ের পানে’ মোশাররফ হোসেন খান রচিত কিশোর উপন্যাস। কিশোর উপযোগী সুখপাঠ্য ভাষাশৈলী অত্যন্ত নান্দনিকভাবে ফুটে উঠেছে। ভাষা যেমন সরল, সহজ ও সাবলীল তেমনই রয়েছে শিক্ষণীয় বিষয়। একজন কিশোরের দুরন্তপনার ভাঁজে ভাঁজে কাদা মাটির সোদা গন্ধে প্রকৃতি ও দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ করার প্রয়াস নিহিত।
কুরআন নিয়েই ছিল পথ চলা যাদের-আলী আহমাদ মাবরুর
কুরআন মানুষকে আলোকিত করে। অন্ধকার থেকে আলোর পথে নিয়ে আসে। মহান আল্লাহ পাক নিজেই কুরআনকে জ্যোতি বলে আখ্যা দিয়েছেন। পবিত্র কুরআনে এসেছে, “আল্লাহর কাছ থেকে এক জ্যোতি ও স্পষ্ট কিতাব তোমাদের কাছে এসে গেছে। যারা আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভ করতে চায়, এটা দিয়ে তিনি তাদের শান্তির পথে পরিচালিত করেন এবং নিজ ইচ্ছায় অন্ধকার থেকে বের করে আলোতে নিয়ে আসেন। আর তাদের সরল-সঠিক পথে পরিচালিত করেন।” (সূরা : মায়িদা, আয়াত : ১৫-১৬)। কুরআন অবতীর্ণ হওয়ার অন্যতম উদ্দেশ্য হলো আলোকিত মানুষ তৈরি করা। এ কথা পবিত্র কুরআনে অন্য একস্থানে বর্ণিত হয়েছে, “তিনিই (আল্লাহ) তাঁর বান্দার প্রতি সুস্পষ্ট আয়াত অবতীর্ণ করেন, তোমাদের অন্ধকার থেকে আলোতে আনার জন্য। আল্লাহ তো তোমাদের প্রতি করুণাময়, পরম দয়ালু।” (সূরা : হাদিদ, আয়াত : ৯)
বিশিষ্ট লেখক আলী আহমদ মাবরুর রচিত ‘কুরআন নিয়েই ছিল পথচলা যাদের’ কুরআনকে কেন্দ্র করে অনুপ্রাণিত ও উজ্জীবিত হওয়ার মত একটি গ্রন্থ। বিশেষ করে কুরআনের রঙ্গে নিজেকে রাঙিয়ে তোলার মত অনুপ্রেরণা পাওয়া যাবে এ গ্রন্থের পড়তে পড়তে। কুরআনের সমাজ কায়েম করার ক্ষেত্রে রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর অবদান কিংবা কুরআন কীভাবে সাহাবী ও সালফে সালেহীনদের প্রভাবিত ও উজ্জীবিত করেছিল এমন কিছু ঘটনা-এই বইয়ে গল্প আকারে সাজানো হয়েছে।
মুসলিম সঙ্গীত চর্চার সোনালী ইতিহাস – এ.জেড.এম. শামসুল আলম
সংস্কৃতি অঙ্গনে সংগীতবিষয়ক একটি অনবদ্য গ্রন্থ। যুগ যুগ ভিত্তিক সংগীত ও সংগীতজ্ঞ সম্পর্কীয় একটি ঐতিহাসিক গবেষণাগ্রন্থ। বাংলা ভাষায় সংগীত চর্চায় সুদীর্ঘ ইতিহাস রচনায় যে অপূর্ণতা রয়েছে, তা পূরণে এ গ্রন্থটি সহায়ক। ইসলামী যুগের শুরু হতে মুসলিম সমাজে সংগীত চর্চার বাস্তব ক্ষেত্র এবং সেসব সমাজে কীরূপ চিত্র ছিল, তারই বিশ্লেষণধর্মী রূপরেখা লেখক এই গ্রন্থে উপস্থাপন করেছেন।
আমি ঘর পালানো মনির- কাজী মুহাম্মদ সোলাইমান
লেখক বইটিতে ঘর পালানো মনিরের ঘরে ফিরে আসা পর্যন্ত দুঃখ-যন্ত্রণা তুলে ধরেছেন। একই সাথে ঘর পালানোর পরিণতির শিক্ষাও ফুটিয়ে তুলেছেন। বইটি কিশোর মনে আনন্দের খোরাক দিতে পেরেছে। এতে মাতা-পিতার জন্যও উপদেশ রয়েছে। বিত্ত-বৈভব মানুষকে সুখী করে না, উদ্যত করে; ক্ষেত্রবিশেষে চরম বিপাকেও ফেলে, তারই উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত ‘আমি ঘর পালানো মনির’।
Reviews
There are no reviews yet.