Showing 1–12 of 53 results

Show sidebar

অবিনাশিতা অন্তর্ধানে

৳ 156
অবিনাশিতা অন্তর্ধানে-ইকতেদার আহমেদ একজন

অমর কাহিনী- শাহেদ আলী

৳ 192
কথাসাহিত্যিক শাহেদ আলীর গল্পে মানবজীবনের অন্তরঙ্গ রূপকে উদ্ঘাটিত করে। তাঁর রচনা অতি তুচ্ছ বিষয়ের মধ্যে অসামান্যের দীপ্তি পাঠককে কেবল চমৎকৃতই করে না, জীবনকে নতুন স্বাদে ও অভিজ্ঞতায় সমৃদ্ধও করে। জীবনের স্বপ্ন, আকাঙক্ষা, সংগ্রাম, সাফল্য ও ট্র্যাজেডি লেখকের মর্মস্পর্শী গল্পগুলোর প্রাণবন্ত করে তোলে।

আগুনের ফুলকি-নাজিব ওয়াদুদ

৳ 175
নাজিব ওয়াদুদ রচিত ‘আগুনের ফুলকি' একটি সামাজিক উপন্যাস। শোষকের বিরুদ্ধে শোষিতের লড়াই, গ্রামীণ কুটিলতা, জলিল ও রাবেয়া এবং রফিক ও সালেহার প্রেম, গফুর মণ্ডলের নতুন মানুষে রূপান্তরণ, সর্বোপরি পঙ্গু মেয়ে রাবেয়ার দুঃসাহস ও উদ্যোগী ভূমিকার মধ্যে দিয়ে গড়ে উঠেছে সত্য ও মিথ্যার চিরন্তন দ্বন্দ্বের রূপায়ণ এই নাতিদীর্ঘ আখ্যান । গতিশীল ও উপভোগ্য ভাষার কারণে এক নিঃশ্বাসে পড়ে ফেলা যায় এই উপন্যাসটি।

আংগুরের রানী -ড. কামরুল হাসান

৳ 120
আংগুরের রাণী’ ড. নাজিব কিলানির ঐতিহাসিক উপন্যাস ‘মালিকাতু আল-ইনাব’-এর বাংলা রূপ। মিশরের সমাজব্যবস্থা, রাজনৈতিক চালচিত্র, অর্থনৈতিক গোলামী এবং সাধারণ জনগণের ঈমান-আকিদা ও সরল বিশ্বাস ইত্যাদি বিষয়সমূহ পরিস্ফুটন হয়েছে। এতে আরো রয়েছে-ইতিবাচক পরিবর্তনের দৃষ্টিভঙ্গি, সমাজ পরিগঠনের মনোভাব, নৈতিক মানদন্ডের বার্তাসমৃদ্ধ ইতিহাস-ঐতিহ্য।

আত্নজিজ্ঞাসা অহর্নিশ-ইকতেদার আহমেদ

৳ 196
এ গ্রন্থে লেখক সমাজের নানা অসঙ্গতিগুলো তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন। তিনি সমাজের নানামূখী অবক্ষয় যেমন; বিবেক-বুদ্ধি বিবর্জিত হয়ে অন্যায়ে লিপ্ত হওয়া। সর্বক্ষেত্রে হিংসা, বিদ্বেষ, ঘৃনা, হানাহানি, ঘুষ, দুর্নীতিতে নিমর্জিত হয়ে সত্য ও ন্যায়ের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়া। বিচারহীনতার সংষ্কৃতি চালু করা। অযোগ্যরা যোগ্যদের বঞ্চিত করে অন্যায়ভাবে নিজেদের উঁচ্চাসনে সমাসীন হওয়া। অনৈতিক ও নীতিজ্ঞান বিবর্জিত হয়ে সমাজে অপরাধ কর্মকান্ড পরিচালনা করা। এসব ব্যাধি হতে পরিত্রাণ না মিললে সমাজের অবক্ষয় অনিবার্য। সমাজের এ অবক্ষয় থেকে বাঁচার আত্মজিজ্ঞাসা ক’জনার আছে? সমাজ ও দেশের প্রতিটি মানুষের বিবেকবোধ জাগ্রত করে স্ব স্ব অবস্থান হতে অহর্নিশ আত্মজিজ্ঞাসার মাধ্যমে যদি উপলব্ধি জাগ্রত করা যায় তাহলে আগামীর বাংলাদেশ একটি বৈষম্যহীন কল্যাণরাষ্ট্রে পরিণত করা সম্ভব হবে। লেখক উক্ত বইয়ে সমাজের নানা অসঙ্গতির পাশাপাশি এ উপলব্ধি জাগিয়ে তোলার চেষ্টা করেছেন। আশা করি বইটি বৈষম্যহীন, সুবিচারপূর্ণ ও কল্যাণরাষ্ট্র গঠনে পাঠকের সহায়ক হবে।

আল্লাহ তাআলা এবং তাঁর সত্তা – এ জেড এম শামসুল আলম

৳ 120
সত্ত্বাগতভাবে আল্লাহ তায়ালা একক ও অদ্বিতীয়। সৃষ্টির কোনো বস্তুর সঙ্গে আল্লাহর সত্তার সাদৃশ্য নেই। আল্লাহ তায়ালা বিদ্যমান রয়েছেন, কিন্তু মানুষের মতো তাঁর দেহ নেই। তাঁর অবস্থা মানুষের চিন্তা ও বোধগম্যের ঊর্ধ্বে। গ্রন্থে আল্লাহর পরিচয়, সৃষ্টিকর্ম, ক্ষমতা ইত্যাদি বিষয়সমূহ অত্যন্ত সুচিন্তিতভাবে তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন।

আল্লাহভীতি ও জান্নাতের পথ- মো: আব্দুল করিম

৳ 120
আল্লাহভীতি ও জান্নাতের পথ- মো: আব্দুল করিম

ইসলামী আকিদার ভাষ্য-আল্লামা আলী আবুল ইয্য আদ-দিমাশকী ( র )

৳ 540
হযরত আদম ও হাওয়া (আ)-কে জান্নাত থেকে পৃথিবীতে পাঠাবার প্রাককালে মহান আল্লাহ বলেন, আমার পক্ষ থেকে পথনির্দেশ যেতে থাকবে। যারা আমার পথনির্দেশের অনুগামী হবে তারা শংকিত ও দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হবে না। আর যারা সেই পথনির্দেশ অমান্য করবে এবং আমার বাণীকে মিথ্যাচারে আবৃত করবে তারা হবে দোযখের স্থায়ী বাসিন্দা। যুগে যুগে নবী-রাসূলগণের মাধ্যমে প্রাপ্ত পথনির্দেশের ভিত্তিতে মহান স্রষ্টায়, নবী-রাসূলগণে, আসমানী কিতাবে এবং পার্থিব জীবনের পর অনন্ত জীবন লাভের ওপর মানবজাতির মনের মুকরে এক অবিচল বিশ্বাস বদ্ধমূল হয়েছে। তার এই বিশ্বাস এতোই পোক্ত ও পরিপক্ক যে, সে কঠিন প্রতিকূল পরিস্থিতির শিকার হয়েও জীবন বিসর্জন দেয় কিন্তু ঈমান বিসর্জন দেয় না । আল-কুরআনের আলোকে মুসলিম উম্মাহর মধ্যে বিশ্বাসের যে সেতুবন্ধন রচিত হয়েছে তাই হচ্ছে এই গ্রন্থের আলোচ্য বিষয়। এই সেতুবন্ধনের যে কোনো একটি গিট দুর্বল হয়ে পড়লে ঈমানও দুর্বল হতে থাকে এবং তা খুলে গেলে ঈমান থেকে বিচ্যুতি ঘটে।  

ইসলামী জাগরণের ১০ নকীব-অধ্যাপক মো: জাকির হোসাইন

৳ 126
মহান আল্লাহ তায়ালা তাঁর মনোনীত দ্বীন প্রতিষ্ঠার জন্য যুগে যুগে নবী ও রাসূলদের দায়িত্ব দিয়ে পাঠিয়েছেন। নবী ও রাসূলগণের পর প্রখ্যাত দ্বীনের দায়ী, ইমাম ও সমাজ সংস্কারকগণ এই দায়িত্ব পালন করে আসছেন। উত্তরাধিকার হিসেবে ইসলামী সমাজ সভ্যতা বিনির্মাণে ও জাতি গঠনে তাঁরা অবদান রেখেছেন। যার প্রেক্ষিতে ইসলামী সভ্যতায় একটি স্বর্ণযুগ সৃষ্টি হয়েছিল। তাঁদের প্রজ্ঞা ও জ্ঞান, চেষ্টা-প্রচেষ্টা, পরিশ্রম, ত্যাগ, কোরবানি, সাংগঠনিক ভিত্তি, কর্মনীতি ও কর্মকৌশল আধুনিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সমৃদ্ধ দেশ গঠন ও আদর্শিক সমাজ প্রতিষ্ঠার জন্য আগামী দিনের প্রজন্ম এবং ভবিষ্যৎ নেতৃত্বকে গড়ে তোলার লক্ষ্যে তাঁদের অবদান অনুপ্রেরণার উৎস হিসেবে ভূমিকা পালন করবে। তাঁদের প্রদর্শিত কর্মনীতি ও কর্মকৌশল এবং জীবন ও কর্মের উদাহরণ ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, অনুকরণীয় ও অনুসরণীয়। এই উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে অধ্যাপক মোহাম্মদ জাকির হোসেন ‘ইসলামী জাগরণের ১০ নকীব’ গ্রন্থটিতে ইসলামি চিন্তাবিদ ও সমাজ সংস্কারকদের জীবন ও কর্মের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস আগামী প্রজন্মের জন্য তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন। এ গ্রন্থে ইমাম মুহাম্মাদ বিন আব্দুল ওয়াহ্হাব (রহ.) (১১১৫-১২০৬), হাজী শরিয়ত উল্লাহ (১৭৮১-১৮৪০), শাহ্ ওয়ালী উল্লাহ মুহাদ্দিসে দেহলভী (রহ.) (১৭৮৬-১৮৩১), সাইয়েদ আহমাদ শহীদ বেরলভী (রহ.) (১৮০৬-১৮৩১), স্যার সৈয়দ আহমাদ খান (১৮১৭-১৮৯৮), বদিউজ্জামান সাঈদ নুরসি (১৮৭৭- ১৯৬০), সাইয়েদ আবুল আ’লা মওদূদী (রহ.) (১৯০৩-১৯৭৯), সাইয়েদ কুতুব শহীদ (১৯০৬-১৯৬৫), শহীদ হাসান আল বানড়বা (১৯০৬ -১৯৪৯), আহমাদ দীদাত (১৯১৮-২০০৫) প্রমুখ ব্যক্তিদের জীবন ও কর্ম সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত আকারে আলোকপাত করার চেষ্টা করা হয়েছে। আশা করি গ্রন্থটি জীবন গঠনে মূল্যবান অবদান রাখবে এবং পাঠক মহলে সমাদৃত হবে।

ইসলামী ভ্রাতৃত্বের রূপরেখা -ড. আ. জ. ম. কুতুবুল ইসলাম নোমানী

৳ 96
বাদশাহ আবদুল আজিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের সাবেক অধ্যাপক ড. শায়খ আবদুল্লাহ নাসেহ উল্ওয়ান আবূ সা’দ রচিত বইটিতে আল্লাহর জন্য ভ্রাতৃত্বের গুরুত্ব, তাৎপর্য, অধিকারে বিষয়ে বিশদ বর্ণনা রয়েছে। ইতিহাস পরিক্রমায় যুগে যুগে যারা মানুষদেরকে আল্লাহর পথে আহবান করেছিলেন এবং কল্যাণের পথে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন, তাদের থেকে বর্ণিত শাশ্বত ঐতিহাসিক বেশ কিছু উদাহরণ উপস্থাপন করা হয়েছে।

কুরআন নাযিলের উদ্দেশ্য মুমিনের দায়িত্ব তিলাওয়াতের সঠিক পদ্ধতি-অধ্যাপক মুহাম্মাদ সিরাজ উদ্দীন

৳ 630
কুরআন পড়া, কুরআন বুঝা, কুরআন নিয়ে গবেসনা ও আধুনিক জ্ঞান-বিজ্ঞান চর্চার প্রতি বিশ্ব মুসলিমের দৃষ্টি আকষর্ণ করা উদ্দেশ্যে বিশিষ্ট ইসলামী চিন্তাবিদ, লেখক,গবেষক, মিডিয়া ব্যক্তিত্ত্ব, সাহিত্যিক ও বহু গ্রন্থপ্রনেতা অধ্যাপক  মুহাম্মাদ সিরাজ উদ্দীন ‘কুরআন নাযিলে উদ্দেশ্য , মুমিনের দায়িত্ব ও তিলাওয়াতের সঠিক পদ্ধতি’ শীর্ষক গ্রন্থটি প্রণয়ন করেছেন। কারণ শুধু ছোয়াবের আশায় কুরআন তিলাওয়াত করার মধ্যে আমাদের ইহকাল ও পরকালের শান্তি ও মুক্তি নেই; আমাদের প্রকৃত কল্যাণ নিহিত রয়েছে কুরআন বুঝে বুঝে পড়া ও কুরআনের নির্দেশিত পথে চলার মধ্যে। মুমিনদের অধ্যায়নে, অনুধাবনে-অনুসরনে ও জাতীয় পুনর্জাগরণে উদ্বুদ্ধ করাই লেখকের গ্রণ্থ রচনার মূল লক্ষ্য।

কুরআন নিয়েই ছিল পথ চলা যাদের-আলী আহমাদ মাবরুর

৳ 182
কুরআন মানুষকে আলোকিত করে। অন্ধকার থেকে আলোর পথে নিয়ে আসে। মহান আল্লাহ পাক নিজেই কুরআনকে জ্যোতি বলে আখ্যা দিয়েছেন। পবিত্র কুরআনে এসেছে, “আল্লাহর কাছ থেকে এক জ্যোতি ও স্পষ্ট কিতাব তোমাদের কাছে এসে গেছে। যারা আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভ করতে চায়, এটা দিয়ে তিনি তাদের শান্তির পথে পরিচালিত করেন এবং নিজ ইচ্ছায় অন্ধকার থেকে বের করে আলোতে নিয়ে আসেন। আর তাদের সরল-সঠিক পথে পরিচালিত করেন।” (সূরা : মায়িদা, আয়াত : ১৫-১৬)।  কুরআন অবতীর্ণ হওয়ার অন্যতম উদ্দেশ্য হলো আলোকিত মানুষ তৈরি করা। এ কথা পবিত্র কুরআনে অন্য একস্থানে বর্ণিত হয়েছে, “তিনিই (আল্লাহ) তাঁর বান্দার প্রতি সুস্পষ্ট আয়াত অবতীর্ণ করেন, তোমাদের অন্ধকার থেকে আলোতে আনার জন্য। আল্লাহ তো তোমাদের প্রতি করুণাময়, পরম দয়ালু।” (সূরা : হাদিদ, আয়াত : ৯) বিশিষ্ট লেখক আলী আহমদ মাবরুর রচিত ‘কুরআন নিয়েই ছিল পথচলা যাদের’ কুরআনকে কেন্দ্র করে অনুপ্রাণিত ও উজ্জীবিত হওয়ার মত একটি গ্রন্থ। বিশেষ করে কুরআনের রঙ্গে নিজেকে রাঙিয়ে তোলার মত অনুপ্রেরণা পাওয়া যাবে এ গ্রন্থের পড়তে পড়তে। কুরআনের সমাজ কায়েম করার ক্ষেত্রে রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর অবদান কিংবা কুরআন কীভাবে সাহাবী ও সালফে সালেহীনদের প্রভাবিত ও উজ্জীবিত করেছিল এমন কিছু ঘটনা-এই বইয়ে গল্প আকারে সাজানো হয়েছে।