অবিনাশিতা অন্তর্ধানে
অবিনাশিতা অন্তর্ধানে-ইকতেদার আহমেদ একজন
অমর কাহিনী- শাহেদ আলী
কথাসাহিত্যিক শাহেদ আলীর গল্পে মানবজীবনের অন্তরঙ্গ রূপকে উদ্ঘাটিত করে। তাঁর রচনা অতি তুচ্ছ বিষয়ের মধ্যে অসামান্যের দীপ্তি পাঠককে কেবল চমৎকৃতই করে না, জীবনকে নতুন স্বাদে ও অভিজ্ঞতায় সমৃদ্ধও করে। জীবনের স্বপ্ন, আকাঙক্ষা, সংগ্রাম, সাফল্য ও ট্র্যাজেডি লেখকের মর্মস্পর্শী গল্পগুলোর প্রাণবন্ত করে তোলে।
আগুনের ফুলকি-নাজিব ওয়াদুদ
নাজিব ওয়াদুদ রচিত ‘আগুনের ফুলকি' একটি সামাজিক উপন্যাস। শোষকের বিরুদ্ধে শোষিতের লড়াই, গ্রামীণ কুটিলতা, জলিল ও রাবেয়া এবং রফিক ও সালেহার প্রেম, গফুর মণ্ডলের নতুন মানুষে রূপান্তরণ, সর্বোপরি পঙ্গু মেয়ে রাবেয়ার দুঃসাহস ও উদ্যোগী ভূমিকার মধ্যে দিয়ে গড়ে উঠেছে সত্য ও মিথ্যার চিরন্তন দ্বন্দ্বের রূপায়ণ এই নাতিদীর্ঘ আখ্যান । গতিশীল ও উপভোগ্য ভাষার কারণে এক নিঃশ্বাসে পড়ে ফেলা যায় এই উপন্যাসটি।
আংগুরের রানী -ড. কামরুল হাসান
আংগুরের রাণী’ ড. নাজিব কিলানির ঐতিহাসিক উপন্যাস ‘মালিকাতু আল-ইনাব’-এর বাংলা রূপ। মিশরের সমাজব্যবস্থা, রাজনৈতিক চালচিত্র, অর্থনৈতিক গোলামী এবং সাধারণ জনগণের ঈমান-আকিদা ও সরল বিশ্বাস ইত্যাদি বিষয়সমূহ পরিস্ফুটন হয়েছে। এতে আরো রয়েছে-ইতিবাচক পরিবর্তনের দৃষ্টিভঙ্গি, সমাজ পরিগঠনের মনোভাব, নৈতিক মানদন্ডের বার্তাসমৃদ্ধ ইতিহাস-ঐতিহ্য।
আল্লাহ তাআলা এবং তাঁর সত্তা – এ জেড এম শামসুল আলম
সত্ত্বাগতভাবে আল্লাহ তায়ালা একক ও অদ্বিতীয়। সৃষ্টির কোনো বস্তুর সঙ্গে আল্লাহর সত্তার সাদৃশ্য নেই। আল্লাহ তায়ালা বিদ্যমান রয়েছেন, কিন্তু মানুষের মতো তাঁর দেহ নেই। তাঁর অবস্থা মানুষের চিন্তা ও বোধগম্যের ঊর্ধ্বে। গ্রন্থে আল্লাহর পরিচয়, সৃষ্টিকর্ম, ক্ষমতা ইত্যাদি বিষয়সমূহ অত্যন্ত সুচিন্তিতভাবে তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন।
আল্লাহভীতি ও জান্নাতের পথ- মো: আব্দুল করিম
আল্লাহভীতি ও জান্নাতের পথ- মো: আব্দুল করিম
ইসলামী আকিদার ভাষ্য-আল্লামা আলী আবুল ইয্য আদ-দিমাশকী ( র )
ইসলামী আকিদার ভাষ্য-আল্লামা আলী আবুল ইয্য আদ-দিমাশকী ( র )
ইসলামী ভ্রাতৃত্বের রূপরেখা -ড. আ. জ. ম. কুতুবুল ইসলাম নোমানী
বাদশাহ আবদুল আজিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের সাবেক অধ্যাপক ড. শায়খ আবদুল্লাহ নাসেহ উল্ওয়ান আবূ সা’দ রচিত বইটিতে আল্লাহর জন্য ভ্রাতৃত্বের গুরুত্ব, তাৎপর্য, অধিকারে বিষয়ে বিশদ বর্ণনা রয়েছে। ইতিহাস পরিক্রমায় যুগে যুগে যারা মানুষদেরকে আল্লাহর পথে আহবান করেছিলেন এবং কল্যাণের পথে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন, তাদের থেকে বর্ণিত শাশ্বত ঐতিহাসিক বেশ কিছু উদাহরণ উপস্থাপন করা হয়েছে।
কুরআন নাযিলের উদ্দেশ্য মুমিনের দায়িত্ব তিলাওয়াতের সঠিক পদ্ধতি-অধ্যাপক মুহাম্মাদ সিরাজ উদ্দীন
কুরআন পড়া, কুরআন বুঝা, কুরআন নিয়ে গবেসনা ও আধুনিক জ্ঞান-বিজ্ঞান চর্চার প্রতি বিশ্ব মুসলিমের দৃষ্টি আকষর্ণ করা উদ্দেশ্যে বিশিষ্ট ইসলামী চিন্তাবিদ, লেখক,গবেষক, মিডিয়া ব্যক্তিত্ত্ব, সাহিত্যিক ও বহু গ্রন্থপ্রনেতা অধ্যাপক মুহাম্মাদ সিরাজ উদ্দীন ‘কুরআন নাযিলে উদ্দেশ্য , মুমিনের দায়িত্ব ও তিলাওয়াতের সঠিক পদ্ধতি’ শীর্ষক গ্রন্থটি প্রণয়ন করেছেন। কারণ শুধু ছোয়াবের আশায় কুরআন তিলাওয়াত করার মধ্যে আমাদের ইহকাল ও পরকালের শান্তি ও মুক্তি নেই; আমাদের প্রকৃত কল্যাণ নিহিত রয়েছে কুরআন বুঝে বুঝে পড়া ও কুরআনের নির্দেশিত পথে চলার মধ্যে। মুমিনদের অধ্যায়নে, অনুধাবনে-অনুসরনে ও জাতীয় পুনর্জাগরণে উদ্বুদ্ধ করাই লেখকের গ্রণ্থ রচনার মূল লক্ষ্য।
কুরআন নিয়েই ছিল পথ চলা যাদের-আলী আহমাদ মাবরুর
কুরআন মানুষকে আলোকিত করে। অন্ধকার থেকে আলোর পথে নিয়ে আসে। মহান আল্লাহ পাক নিজেই কুরআনকে জ্যোতি বলে আখ্যা দিয়েছেন। পবিত্র কুরআনে এসেছে, “আল্লাহর কাছ থেকে এক জ্যোতি ও স্পষ্ট কিতাব তোমাদের কাছে এসে গেছে। যারা আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভ করতে চায়, এটা দিয়ে তিনি তাদের শান্তির পথে পরিচালিত করেন এবং নিজ ইচ্ছায় অন্ধকার থেকে বের করে আলোতে নিয়ে আসেন। আর তাদের সরল-সঠিক পথে পরিচালিত করেন।” (সূরা : মায়িদা, আয়াত : ১৫-১৬)। কুরআন অবতীর্ণ হওয়ার অন্যতম উদ্দেশ্য হলো আলোকিত মানুষ তৈরি করা। এ কথা পবিত্র কুরআনে অন্য একস্থানে বর্ণিত হয়েছে, “তিনিই (আল্লাহ) তাঁর বান্দার প্রতি সুস্পষ্ট আয়াত অবতীর্ণ করেন, তোমাদের অন্ধকার থেকে আলোতে আনার জন্য। আল্লাহ তো তোমাদের প্রতি করুণাময়, পরম দয়ালু।” (সূরা : হাদিদ, আয়াত : ৯)
বিশিষ্ট লেখক আলী আহমদ মাবরুর রচিত ‘কুরআন নিয়েই ছিল পথচলা যাদের’ কুরআনকে কেন্দ্র করে অনুপ্রাণিত ও উজ্জীবিত হওয়ার মত একটি গ্রন্থ। বিশেষ করে কুরআনের রঙ্গে নিজেকে রাঙিয়ে তোলার মত অনুপ্রেরণা পাওয়া যাবে এ গ্রন্থের পড়তে পড়তে। কুরআনের সমাজ কায়েম করার ক্ষেত্রে রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর অবদান কিংবা কুরআন কীভাবে সাহাবী ও সালফে সালেহীনদের প্রভাবিত ও উজ্জীবিত করেছিল এমন কিছু ঘটনা-এই বইয়ে গল্প আকারে সাজানো হয়েছে।
কুরআন সুন্নাহর আলোকে মাসনুন দূ’আ ও আমল-জহিরুল ইসলাম
দু'আ আল্লাহ ও মুমিন বান্দাহর মধ্যে সেতু বন্ধনের অন্যতম মাধ্যম। দু'আর মাধ্যমেই আল্লাহর রহমত ও সাহায্য পাওয়া যায়।'কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে মাসনূন দু'আ ও আমল' একটি অনন্য সংকলন। এর উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য হলো:* কুরআন ও সুন্নাহর প্রামাণ্য রেফারেন্স:* আমাদের প্রাত্যহিক জীবনের প্রয়োজনীয় সকল দু'আ ও আমলের সমাহার;* প্রকারভেদে বিভিন্ন নামাযের গুরুত্ব ও ফযীলতের তথ্যভিত্তিক উপস্থাপন;* কুরআন তিলাওয়াতের গুরুত্ব, ফযীলত ও আদব সংক্রান্ত আলোচনা;* কুরআনের বিশেষ কিছু আয়াত ও সুরার ফযীলত বর্ণনা:* ফযীলতপূর্ণ যিকর, তাসবীহ ও তাহলীলের বর্ণনা;* অর্থসহ আল-আসমাউল হুসনা ও 'ইসমে আযম'-এর সংযোজন;* রাসূলুল্লাহ (স.)-এর প্রতি দরুদ ও সালাম পাঠের গুরুত্ব ও পুরস্কার সম্বলিত আলোচনা:* নারী-পুরুষের কয়েকটি দায়েমি ফরম ও সুন্নাত এবং গুনাহমুক্ত জীবনের উপায় সম্বলিত দিক নির্দেশনা;* সব শ্রেণি-পেশার মানুষের জন্য সহজ-সাবলীল ও প্রাঞ্জল ভাষায় বিভিন্ন দু'আর উচ্চারণসহ
কুরআন-সুন্নাহর দু’আ ও মুনাজাত(প্রেক্ষাপট ও ফযীলতসহ)-মাওলানা মুহাম্মদ নূরুজ্জামান (হেলাল)
লেখক গ্রন্থে কুরআন ও হাদীসে বর্ণিত দুআ ও মুনাজাতসমূহ সন্নিবেশিত করেছেন। প্রতিটি দুআতে তাফসির থেকে ব্যাখ্যা, প্রেক্ষাপট ও ফজিলতসহ আলোচনা করেছেন। পাশাপাশি হাদীসগ্রন্থে বর্ণিত অধিক ফজিলতপূর্ণ দুআসমূহও আলোচনা করেছেন। এ গ্রন্থে পাঠকের সুবিধার্থে মূল আরবী টেক্সট-এর সাথে বাংলায় সঠিক উচ্চারণ লিপিবদ্ধ করেছেন।