শ্রাবণের মেঘলা রাত- আনোয়ার বিন এ. খালেক
শ্রাবণের মেঘলা রাত- আনোয়ার বিন এ. খালেক ১২০/- ১১২ পৃ.
হৃদয় নামের সরোবরে- চেমন আরা
এই গ্রন্থরে গল্পগুলো ১৯৮২ থেকে ২০০৫-এর মধ্যর্বতী সময়কে ধারণ করে লেখা। কাছ থেকে দেখা, বাস্তব জীবনরে কিছু খন্ডিতচিত্র সাবলীল ভাষায় প্রকাশ করা হয়েছে। কোথাও কল্পনার আশ্রয় নেই। কোনো কোনো গল্প মনের আবেগে, পারবিারিক ও সমাজজীবনের রূপান্তরের পটভুমিকে সামনে রেখে লেখা।
অবিনাশিতা অন্তর্ধানে
অবিনাশিতা অন্তর্ধানে-ইকতেদার আহমেদ একজন
উহারা- খোন্দকার মাহ্ফুজুল হক
উহারা- খোন্দকার মাহ্ফুজুল হক ১৩০/- ৬৪ পৃ.
কুয়াশা ঢাকা ভোর- আনোয়ার বিন এ. খালেক
কুয়াশা ঢাকা ভোর- আনোয়ার বিন এ. খালেক ১৮০/- ১২৬ পৃ.
চলতে ফিরতে
চলতে ফিরতে-অধ্যাপক ডা: শাহ মো: বুলবুল ইসলাম
নিঃসঙ্গ পথিক- বাপ্পা আজিজুল
আবু যার গিফারী (রা.) দস্যু র্সদার থেকে পরবর্তিতে সোনার মানুষ। রাসূল (সা.)-এর সান্নিধ্যে নিজেকে পরিনিত করেছিলেন নিরেট খাটি এক হীরার খন্ড। পরবর্তীকালে তার সৌরভে সুশোভিত হয়েছিল মক্কা থেকে সিরিয়া সীমান্ত, মদিনা থেকে রাবযার মরু প্রান্তর। আবু যার গিফারীর সৌরভে বাংলা সাহিত্যের পাঠকদের মোহিত করতে লেখকের অনবদ্য রচনা নিঃসঙ্গ পথিক।
বাদশাহ আমানুল্লাহ খান- ফজলুর রহমান জুয়েল
আন্তজার্তিক দ্বন্দ্ব-ফ্যাসাদ, বৃহৎ শক্তিবর্গের আধিপত্য বিস্তারের লড়াই এসব বাস্তবতার প্রেক্ষাপট নিয়ে লোমহর্ষক এক গোয়েন্দা কাহিনি অবলম্বনে লিখিত ফজলুর রহমান জুয়েল-এর ঐতিহাসিক উপন্যাস ‘বাদশাহ আমানুল্লাহ খান’। এ উপন্যাসে উপস্থাপিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি সম্পূর্ণ সত্য এবং তথ্যনির্ভর। ইতিহাসকে লেখক কথাসাহিত্যের সুন্দর ফ্রেমে স্থাপন করেছেন অত্যন্ত নৈপুণ্যের সাথে।
ব্যর্থরা কেন হাসে?- আনোয়ার বিন এ. খালেক
ব্যর্থরা কেন হাসে?- আনোয়ার বিন এ. খালেক
মুহম্মদ ইব্ন কাসিম- নসীম হিজাযী
হিজরীরর প্রথম শতাব্দীতেই সিন্ধুতে ইসলামের আবির্ভাব। আর বিজয়ের উদ্দাম সেনানী ছিলেন সতেরো বছরের এক তরুণ সিপাহসালার মুহম্মদ ইব্ন কাসিম। তার বীরত্বপূর্ণ জীবন কাহিনী অবলম্বনে বিশ্ববিখ্যাত লেখক নসিম হিজাযী রচিত একটি ঐতিহাসিক উপন্যাস মুহাম্মদ ইবন্ কাসিম। ইসলামের ইতিহাসের স্বর্ণযুগের স্মরণীয় ব্যক্তিত্ব। তাঁর তলোয়ারে ঝলসে উঠেছিল বীরত্বে দীপ্ত তেজ, ব্যক্তিত্বে বিকশিত হয়েছিল ইসলামের মহত্ত্বের অনুপম সৌন্দর্য। উপন্যাসে এই মুজাহিদ সেনাপতির সিন্দু অভিযানসহ সমগ্র জীবনটি অনবদ্যভাবে চিত্রায়িত হয়েছে।
রজব আলী তিনপুতের বাপ- ফজলুর রহমান জুয়েল
রজব আলী তিনপুতের বাপ- ফজলুর রহমান জুয়েল ১০০/- ৮০ পৃ.
রাসূল (সা.)-এর নিরাপত্ত্বা ও প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা কৌশল-লেফ. কর্নেল (অব.)ড. আ. ক. ম. মাকসুদুল হক
মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) সামরিক পেশাজীবন ৬২২ থেকে ৬৩২ হিজরী অবধি তার জীবনের শেষ দশ বছর স্থায়ী হয়েছিল। শক্তিশালী কুরাইশ গোত্র দ্বারা নিয়ন্ত্রিত পবিত্র মক্কা নগরী থেকে তাঁকে এবং তাঁর অনুসারীদের বিতারিত করা হয়। তিনি মক্কার কাফেলাগুলোকে বাধা দিতে শুরু করেছিলেন। ৬২৪ হিজরীতে বদর যুদ্ধের প্রথম লড়াইয়ের পরে তাঁর শক্তি ক্রমশ বৃদ্ধি পায় এবং কূটনিতীক বিজয়ের মাধ্যমে তিনি অন্যান্য গোত্রগুলোকে প্রভাবিক করতে শুরু করেন। ৬৩০ হিজরিতে তিনি মক্কা এবং কারা জয়ের দীর্ঘমেয়াদি লক্ষ্য অর্জন করেছিলেন। ৬৩২ সালে তাঁর মৃত্যর সময়ে মুহাম্মাদ সা. আরব উপদ্বীপের বেশিরভাগ অঞ্চলকে একত্রিত করতে পেরেছিলেন। এবং পরবর্তীকালে ইসলাম বিস্তারে মজবুত ভিত্তি স্থাপন করেছিলেন। লে: কর্নেল ড. এ কে এম মাকসুদুল হক রচিত 'রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর নিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা কৌশল' বইয়ে রাসূলুল্লাহ (সা.) জীবনে শুধুমাত্র গোয়েন্দা ইস্যুর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বিষয়গুলো আলোকপাত করা হয়েছে। লেখকের আধুনিক গোয়েন্দা প্রশিক্ষণ এবং সামরিক জীবনের একটি বড় সময় গোয়েন্দা সংস্থায় চাকরির অভিজ্ঞতার আলোকে রাসূলুল্লাহর (সা.) গোয়েন্দা কার্যক্রমগুলোকে বিন্যস্ত করার চেষ্টা করেছেন। অর্থাৎ রাসূলুল্লাহর (সা.) গোয়েন্দা অভিযানসমূহকে আজকের যুগের ধাঁচে আলোচনা করলে দেখা যাবে আধুনিক গোয়েন্দা অভিযানগুলোই রাসূল (সা.) পরিচালনা করেছিলেন সাড়ে চৌদ্দশত বছর পূর্বেই। রাসূল (সা.) সফলতার সাথে তাঁর গোয়েন্দা মিশনসমূহ সুসম্পন্ন করতে পেরেছিলেন বলেই ইতিহাসের সবচেয়ে কম রক্তপাতে সর্বকালের সর্বগ্রাসী একটি বিপ্লব সাধন করতে সক্ষম হয়েছিলেন। উক্ত গ্রন্থে লেখক রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর নিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা কৌশলসমূহ যুদ্ধভিত্তিক ধারাবাহিকভাবে বর্ণনা করেছেন। আশা করি বইটি পঠনে পাঠক সমাজ উপকৃত হবেন।